কুয়াশা ও শীতের কারণে বিপাকে পড়েছে নদ-নদী তীরবর্তী চর ও দ্বীপ চরের হত দরিদ্র মানুষ। শীতের তীব্রতা বাড়ার সাথে সাথে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে বৃদ্ধি পাচ্ছে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।কুড়িগ্রাম সদরের ঘোগাদহের রুহুল আমিন (৪০) বলেন, ‘৫ থেকে ৬ দিন ধরে শীত ও ঠান্ডা অনেক বাড়ছে। রাতে বৃষ্টির মতো পড়তে থাকে কুয়াশা। ঠান্ডা ও শীতের কারণে কাজ করতে সমস্যা হচ্ছে। তার পরেও সকালে কাজের জন্য বের হয়েছি। কাজ না করলে তো আর সংসার চলবে না।’
ওই এলাকার দিনমজুর আবু বক্কর (৫২) বলেন, ‘আজ খুব কুয়াশা পড়ছে। মানুষ ঘুম থেকে না উঠতেই আমরা কাজের জন্য বের হয়েছি। যতই শীত বা ঠান্ডা হোক না কেন, কাজ ছাড়া কোনো উপায় নাই আমাদের।’কুড়িগ্রাম আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানান, চলতি মাসের শেষে অথবা ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে হিমেল বাতাস বইতে পারে। সেসময় ঠাণ্ডার তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।