শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ১২:৪২ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
আটরশির মুরিদ খন্দকার শাহজাদা মেম্বারের জীবন কাহিনী । ২৬ জুলাই খুলনায় চরমোনাই পীরের গনসমাবেশ ইসালামী আন্দোলনের যৌথসভা  খুলনা ওয়েস্টার্ন ইন হোটেলে নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার কালীগঞ্জে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বেষ্টুনীসহ বৃক্ষ রোপন ও অসহায় নারীদের মাঝে সেলাই মেশিন বিতরন খুলনার ওয়েস্টার্ন ইন হোটেল থেকে নারীর লাশ উদ্ধার। উথলীতে ট্রেন লাইনচ্যুত, সারাদেশ থেকে খুলনার রেল যোগাযোগ বন্ধ। তলে তলে ইরানের বিপক্ষে লড়েছে সৌদি, চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস! বরগুনার দক্ষিণ রামনায় গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা, অভিযুক্তকে ছিনিয়ে নিল দলবল ভারতে অঙ্গ বিক্রি করে বাংলাদেশের একটি এলাকা হয়ে গেল ‘এক কিডনির গ্রাম’ ট্রাম্প-পুতিন ফোনালাপের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ইউক্রেনে রাশিয়ার সর্ববৃহৎ হামলা খুলনায় বেড়েছে পাটের আবাদ আফগানিস্তান সীমান্তে ৩০ সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছে পাকিস্তানি সেনারা সুন্দরবনে বিষ প্রয়োগে অবৈধ মাছ শিকার: বিপুল পরিমাণ মাছ ও সরঞ্জাম জব্দ। ভিপি নুরসহ ২৫ নেতার বিরুদ্ধে মামলা গ্রহণের নির্দেশ সার্বিয়ান ভিসাসহ ২০ বাংলাদেশি পাসপোর্ট উদ্ধার, ভারতীয় ট্রাকচালক বেনাপোলে আটক। খুলনায় পথশিশুদের নিয়ে এনটিভির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন। প্রশ্নে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়ি, বাতিল হলো পরীক্ষা স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন ফের চালু করলো যুক্তরাষ্ট্র জুলাই শুধু বিপ্লবের না, হান্নান মাসউদের মতো ধান্দাবাজদের কপাল খোলার মাস : নির্ঝর এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, ভয় দেখানোর জন্য: নাহিদ ইসলাম

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ভারতের সঙ্গে হওয়া সিমলা চুক্তি স্থগিত করেছে পাকিস্তান

ডেস্ক রিপোর্টঃ / ২৮
আপডেটঃ শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

প্রতিদিনের স্বদেশ ডেস্ক:

পহেলগামে সশস্ত্র হামলার পর ভারতের প্রতিক্রিয়ার জবাবে পাকিস্তান ১৯৭২ সালের সিমলা চুক্তি স্থগিত করেছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সই হওয়া গুরুত্বপূর্ণ শান্তি চুক্তি ছিল এটি।ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু ও টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদ অনুসারে, সিমলা চুক্তির লক্ষ্য ছিল ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং শান্তি প্রতিষ্ঠা করা।১৯৭২ সালের ২ জুলাই তৎকালীন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এবং পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জুলফিকার আলী ভুট্টোর মধ্যে এই চুক্তি সই হয়েছিল। মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর এই চুক্তিই ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনে।

পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডনের প্রতিবেদন অনুসারে, চুক্তিতে শর্ত ছিল, কোনো পক্ষই একতরফাভাবে কোনো পদক্ষেপ নেবে না। দুই দেশের মধ্যে বিরোধ দ্বিপাক্ষিকভাবে সমাধান করা হবে এবং যুদ্ধবিরতি রেখাটি নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলওসি) হয়ে উঠবে।কাশ্মীরের প্রসঙ্গে এই চুক্তিতে বলা হয়েছে, ‘গত ২৫ বছর ধরে দুই দেশের সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন মৌলিক সমস্যা এবং সংঘাতের কারণগুলি শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাধান করা হবে।’ যার ফলে চুক্তিটি উভয় দেশকে স্থায়ী শান্তি, স্বাভাবিকীকরণের পদ্ধতি অনুসরণ ও ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করতে বাধ্য করেছিল।চুক্তিতে লেখা আছে, ‘ভারত সরকার এবং পাকিস্তান সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ যে, উভয় দেশ তাদের সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করে এমন সংঘাত এবং সংঘাতের অবসান ঘটাবে এবং উপমহাদেশে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ ও সুরেলা সম্পর্ক এবং টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবে, যাতে উভয় দেশ এখন থেকে তাদের জনগণের কল্যাণকে এগিয়ে নেওয়ার জরুরি কাজে তাদের সম্পদ এবং শক্তি ব্যয় করতে পারে।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

Theme Created By ThemesDealer.Com