ফিরোজ মাল
ঢাকা জেলার ধামরাই থানার আমছিমুর গ্রামে ১৯৩৭ সালে জুলাই মাসে ৩ তারিখে সম্ভান্ত মুসলিম পীর বংশে জন্মগ্রহন করেন।পিতার নাম মরহুম খন্দকার নূরূউজজামান মাতা মরহুমা মাবিয়া জামান।ছোট বেলা থেকেই নম্র,ভদ্র,সততাওসাহসিকতার কারনে অএ এলাকার নেএীত্বে আসেন।খুব অল্প বয়সেই যাদবপুর ইউনিয়ন পরিষদ এর সদস্য বিপুল ভোটে নিবাচিত হন।পরবতীতে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এর দায়িত্ব পালন করেন।ওনি ১৭বছর বয়সে বাবা মায়ের ইচ্ছায় বিবাহ বন্দনে আবদ্ব হন।সংশারে ৪ভাই ১বোন এর মাঝে তিনি সবার বড়।বুদ্বিমওা,সাহসিকতার উদোগে্্যর কারনে ধামরাই এ ব্যাপক আলোচিত হন সেই সাথে নেত্রীত্ব দেন।তৎকালীন পূব পাকিস্হানের মুখ্যমুন্তী মরহুম আতাউর রহমান খান সাহেবের আস্হাভাজন সহচর ছিলেন সেই সুবাদে পূব পাকিমস্হান জাতীয় লীগ এর কেন্দ্রীয় কাযকরী সদস্য ও ঢাকা জেলার প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।১৯৭১ সালে মহান স্বাধীনতা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করেন।পরবতীতে তৎকালীন বাংলাদেশ সরকার এর মাননীয় প্রধানমন্তী মরহুম আতাউর রহমান খান সাহেবের একান্ত সহকারী দায়িত্ব পালন করেন।ছোটবেলা থেকেই তিনি খোদাভীরূ ছিলেন।যার ধরূন আল্লাহ্ ও রাসূল (সা:) এর পখ্য হতে ফজর নামাজের আগে স্বপ্নের মাধ্যমে এলহাম প্রাপ্ত হন।১৯৭২ সনে ঘটনাক্রমে তৎকালীন ৮রশি অজপাড়া গাঁয়ের জাকের ক্যাম্পের পীর কেবলাজানের সান্নিধ্য যান।সেইখানে উক্ত স্বপ্নের বাস্তব সেখানে পীর কেবলাজানের ওছিলায় পান।বিশ্বওলী খাজাবাবা ফরিদপুরী(কু:ছেঃআঃ) ছাহেবের নিকট বায়াত গ্রহন করেন।পরবতীতে ১৯৭৩ সনে পীর কেবলাজানের হুকুমে পীরের কদমে খেদমতে নিজেকে আত্বনিয়োগ করেন।হুজুর পাকের হুকুমে মাটি কাটা গ্রুপ করেন যার মাধ্যমে দেশ বিদেশের হাজার হাজার কর্মী খোদা অন্বেষী গন নিরলসভাবে কঠোর কায়িক পরিশ্রমের মাধ্যমে খাজাবাবার পাক তাওয়াজ্জুহ বলে আল্লাহ্ আল্লাহ্ র রাসূল এর মহববত ও দুনিয়াবি মকছুদ হাছিল করেন।সেইসাথে সাথে বিশ্ব জাকের মন্জিল কে তামাম বিশ্বের তৃতীয় তম তীথ্য স্হান করার জন্য মসজিদ,মাদ্রাসা,হাসপাতাল,স্পিনি মিল যাবতীয় স্হাপনাসহ ৮রশি অজপাড়াগাঁয়ের খাল,নালা,ডুবা,পুকুর মাটি ভরাটের কাজ দিনরাত অবিরাম নিরলস ভাবে হুজুর পাকের হুকুমে খেদমতে নিজেকে আত্বনিয়োগ করেন।
বিশ্ব জাকের মন্জিলে ওনাকে মেম্বার বলে ও উস্তাদ বলে ডাকে এবং চিনে।১৯৯৬ সনে বিশ্ব ওলী খাজা বাবা ফরিদপুরী (কুঃছেঃআঃ) ছাহেব বিশ্বজাকের মন্জিল হতে ওনার জন্মভূমি শেরপুর পাকুরিয়া দরবার শরীফে তাসরীফ নেন।কেবলাজান হুজুর পাক খন্দকার শাহজাদা মেম্বার সাহেব কে পাকুরিয়া দরবার শরীফের উন্নয়ন খেদমতে আত্ননিয়োগ করার জন্য হুকুম করেন।পীরের হুকুমে তিনি ১০ বছর সেখানে অবস্হানরত খেদমতে ছিলেন।পীর কেবলাজান হুজুর ২০০১সনে ১লা মে তামাম বিশ্ব বাশীকে তথা ১৮ হাজর মাখলুকাত কে এতিম করে ওফাৎ নিলেন।২০০৩ সনে ১লা মে পূনরায় হুজুর কেবলার দুই আধ্যাত্নিক উওরাধিকারদ্বয় মহামান্য পীরজাদা খাজা মিয়া ভাইজান মুজাদ্দেদী ও জাকের পাটির মাননীয় চেয়ারম্যান পীরজাদা খাজা মেজ ভাইজান মুজাদ্দেদী ছাহেবদ্বয়ের হুকুমে বিশ্ব জাকের মন্জিলে মাটি কাটা গ্রুপ খেদমত শুরু করেন। ২০০৫সনে জাকের পাটির মাননীয় চেয়ারম্যান মহদ্বয় জাকের পাটি কৃষক ফ্রন্ট কেন্দ্রীয় পরিষদের সভাপতি পদে খন্দকার শাহজাদা কে নিয়োগদান করেন। পরবতীতে জাকের পাটি মাননীয় চেয়ারম্যান মহদ্বয় সহযোগী সংগঠন কৃষক ফ্রন্টের সভাপতির পদ নিজে দায়িত্ব গ্রহন করেন।খণ্দকার শাহজাদা সাহেব কে উক্ত সহযোগী সংগঠনের সাধারন সম্পাদক পদে নিয়োগদান করেন।জাকের পাটিকে বেগবান ও সুসংগঠিত করার জন্য ওনাকে জাকের পাটি কেন্দ্রীয় পরিষদের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক পদে নিয়োগদান করেন।আপনারা সবাই আমার ওস্তাদের জন্য দোয়া করবেন মহান মালিক যেনো জান্নাতুল ফেরদৌসের দান করেন