শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ০৯:৩১ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন ফের চালু করলো যুক্তরাষ্ট্র জুলাই শুধু বিপ্লবের না, হান্নান মাসউদের মতো ধান্দাবাজদের কপাল খোলার মাস : নির্ঝর এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, ভয় দেখানোর জন্য: নাহিদ ইসলাম ভ্রাম্যমান আদালতে দুইজনকে দণ্ড দেওয়ায় থানায় হামলা-ভাঙচুর, পুলিশসহ আহত ২০ বিচারিক আদেশে জামায়াতের পুরনো নিবন্ধনই বহাল, গেজেট প্রকাশ করল ইসি। জাতীয় সমাবেশ সফল করতে বৈঠক ১৯ জুলাই ঐতিহাসিক জাতীয় সমাবেশে অংশ নেওয়ার আহ্বান; গোলাম পরওয়ারের। বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে রাজনৈতিক ঐকমত্য : অধ্যাপক আলী রীয়াজ। বরিশালে যুগান্তর ব্যুরো প্রধানের বিরুদ্ধে মামলা ; বিএমএসএফের প্রতিবাদ বান্দরবানে সেনাবাহিনীর সাঁড়াশি অভিযান: ‘কেএনএফ’-এর শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ দুইজন নিহত। শার্শা সীমান্তে ৭ কোটি টাকার স্বর্ণ ও ভারতীয় পণ্য উদ্ধার, আটক ১২ বিএনপির দফা নয়, অপকর্মের বিরুদ্ধে অবস্থান ও অ্যাকশন চাই: সারজিস আলম আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি কালীগঞ্জে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বেষ্টুনীসহ বৃক্ষ রোপন ও অসহায় নারীদের মাঝে সেলাই মেশিন বিতরন জলবায়ু মোকাবিলা ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সুইডেন সহায়তা করছে: পরিবেশ উপদেষ্টা মাত্র দু’বছর পিছিয়েছে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি : পেন্টাগন থাইল্যান্ডে আবারও ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী বদল : নতুন মন্ত্রিসভা শপথ নিতে প্রস্তুত রূপসায় শহীদ ইয়াসিনের করব জিয়ারত করেছেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন বীরগঞ্জে বিদায় প্রধান শিক্ষক আবু বক্কর সিদ্দিককে রাজকীয় সংবর্ধনা টেলিকম খাতে নতুন নীতিমালা নিয়ে বিএনপির উদ্বেগ রূপসায় পাওনা টাকা ফেরত পাওয়ার দাবিতে মানববন্ধন

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

ডেস্ক রিপোর্টঃ / ৫৩
আপডেটঃ শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪

শহিদুল্লাহ্ আল আজাদ. স্টাফ রিপোর্টারঃ

খুলনার বিভিন্ন প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. মোঃ রেজাউল করিম। আজ শনিবার ২৩ নভেম্বর বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনের সাংবাদিক লিয়াকত আলী মিলনায়নে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময় সভার শুরুতে উপাচার্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহিদ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধসহ সকল শহিদ, কটকা ট্র্যাজেডিতে শাহাদাৎবরণকারী শিক্ষার্থীদের স্মরণ এবং তাঁদের আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করেন। একই সাথে ছাত্র-জনতার এই অভ্যুত্থানে যে সকল শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ আহত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন তাদের আশু সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন। সভায় উপাচার্য খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী সকল রাজনীতিক, বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবী ও বিভিন্ন সংগঠনসহ আপামর সকল শ্রেণি-পেশার মানুষদের এবং বিশেষ করে সাংবাদিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
উপাচার্য খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি ইমপ্যাক্টফুল বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তুলতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা যে গবেষণাগুলো করবো, তা বাংলাদেশের উন্নয়নে এবং বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ভূমিকা রাখবে। আমাদের শিক্ষার্থীরা এমনভাবে দক্ষ হয়ে উঠবে, তারা যেখানে যে কাজই করুক- তারা তাদের একটি গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করতে পারবে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসন এমনভাবে পরিচালিত হবে, যেন তা সমাজের এবং জাতির টেকসই উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারে। আমি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে আপনাদের সকলের সহযোগিতা এবং বর্তমান প্রশাসনের গতিশীলতা দিয়ে ‘ইমপ্যাক্টফুল বিশ্ববিদ্যালয়’ এ পরিণত করতে চাই।
উপাচার্য আরও বলেন, গত ৫ই আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে বিগত সরকারের পতন হলে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে গত ২০ আগস্ট খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ভাইস-চ্যান্সেলর, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর, ট্রেজারার, রেজিস্ট্রার, প্রভোস্টবৃন্দ, প্রকল্প পরিচালক, বিভিন্ন বিভাগের পরিচালকসহ প্রায় ৭০ জন প্রশাসনিক দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেন। তখন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাভাবিক কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ে। দায়িত্ব নেওয়ার পর অগ্রাধিকারভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফিরিয়ে আনাসহ শিক্ষা ও সহশিক্ষা কার্যক্রম স্বাভাবিক করাই ছিল সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। সংকটময় ওই সময়টাতে দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার স্থিতিশীল পরিবেশ না থাকলেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ছিল ব্যতিক্রম। শিক্ষকদের আন্তরিকতা ও শিক্ষার্থীদের সার্বিক সহযোগিতায় এ সংকট দ্রুত কেটে যায়। ক্লাসের পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে খুবই অল্প সময়ের মধ্যে স্বরূপে ফিরে আসে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।
উপাচার্য তাঁর বক্তব্যে গত এক মাসে বর্তমান প্রশাসনের বেশকিছু পদক্ষেপ এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঙ্ক্ষিত অভিলক্ষ্য পূরণে শিক্ষা ও গবেষণা, আন্তর্জাতিক কোলাবরেশন ও র‌্যাঙ্কিং, দক্ষতা বৃদ্ধি, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, প্রশাসনিকভাবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে সুসংহতকরণ ও শিক্ষার্থীবান্ধব হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরেন। তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের যে সকল ক্ষেত্রে বৈষম্য রয়েছে, অচিরেই তা দূর করতে বিভিন্ন কমিটি গঠন করা হয়েছে। তিনি বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি সংকটের চ্যালেঞ্জ রয়েছে, সে বিষয়ে সাংবাদিকদের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন। পরে তিনি সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
মতবিনিময় সভায় উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ হারুনর রশীদ খান বলেন, আমরা দায়িত্ব গ্রহণের পর শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফিরিয়ে আনাসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম স্বাভাবিক করাই ছিল সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ইতোমধ্যে আমরা সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে সক্ষম হয়েছি। আমরা খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে তার অভীষ্ট লক্ষ্যে এগিয়ে নিতে সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করি। এ ছাড়াও তিনি সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
মতবিনিময় সভায় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. এস এম মাহবুবুর রহমান। সভা সঞ্চালনা করেন ছাত্র বিষয়ক পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ নাজমুস সাদাত। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্কুলের ডিন, ডিসিপ্লিন প্রধান, প্রভোস্ট ও পরিচালকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সাংবাদিকদের মধ্য থেকে বক্তব্য রাখেন খুলনা প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব মোঃ রফিউল ইসলাম টুটুল, ইউএনবির ব্যুরো প্রধান শেখ দিদারুল আলম, মানবজমিনের ব্যুরো প্রধান মোঃ রাশেদুল ইসলাম, কালের কণ্ঠের ব্যুরো প্রধান এইচ এম আলাউদ্দিন, সময়ের খবরের স্টাফ রিপোর্টার আশরাফুল ইসলাম নূর, দিনকালের খুলনা প্রতিনিধি সোহরাব হোসেন, বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোর ডট কমের ব্যুরো এডিটর মাহবুবুর রহমান মুন্না, দৈনিক প্রবাহের চিফ রিপোর্টার মুহাম্মদ নুরুজ্জামান, দেশ টিভির খুলনা প্রতিনিধি নূর ইসলাম রকি ও দৈনিক কালবেলার খুলনা প্রতিনিধি বশির হোসেন। এ সময় সাংবাদিকদের মধ্য থেকে বিগত সরকারের আমলে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘটিত বিভিন্ন অনিয়মের ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য ব্যাপারগুলো খতিয়ে দেখার আশ্বাস দেন। মতবিনিময় সভায় খুলনার বিভিন্ন প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড পেলেন ৪ শিক্ষক। মো: আল মাসুম খান, ২৮ মে ২০২৫, খুলনা। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ স্কুলের ৪ জন শিক্ষককে ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড-২০২৪ প্রদান করা হয়েছে। আজ বুধবার ২৮ মে বেলা ১১টায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের কনফারেন্স রুমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেক শিক্ষককে সনদপত্র, মেডেল, ক্রেস্ট ও ৫০ হাজার টাকার চেক তুলে দেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিম। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দ হলেন বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুলভুক্ত গণিত ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. মো: হায়দার আলী বিশ্বাস, জীববিজ্ঞান স্কুলভুক্ত ফিশারিজ এন্ড মেরিন রিসোর্স টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. অলোকেশ কুমার ঘোষ, সামাজিক বিজ্ঞান স্কুলভুক্ত অর্থনীতি ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. মো: নাসিফ আহসান এবং ব্যবস্থাপনা ও ব্যবসায় প্রশাসন স্কুলভুক্ত হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট ডিসিপ্লিনের প্রভাষক ইমতিয়াজ মাশরুর। অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, গবেষণা একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ। উন্নয়ন অগ্রগতির আলো সমাজে ছড়াতে হলে শিক্ষা ও গবেষণায় উৎকর্ষতা অর্জন অত্যাবশ্যক। আমাদের শিক্ষকরা সে দায়িত্ব নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করছেন। আজ যাঁরা এই সম্মাননা পেয়েছেন, তাঁদের কাজ দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও সমান প্রভাব বিস্তার করছে। এই অ্যাওয়ার্ড শুধু একটি স্বীকৃতি নয়, বরং সকলের জন্য একটি অনুপ্রেরণা। আমাদের উচিত গবেষণার পরিধি আরও বিস্তৃত করা এবং গবেষণালব্ধ জ্ঞান সমাজে প্রয়োগযোগ্য করে তোলা। তিনি আরও বলেন, কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের আধুনিক যন্ত্রপাতির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করে গবেষণার মান আরও উন্নত করা সম্ভব। আগামী বছর থেকে এই অনুষ্ঠান আরও বৃহৎ পরিসরে আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। পাশা-পাশি তরুণ গবেষকদের আকৃষ্ট করতে ইমার্জিং রিসার্চার অ্যাওয়ার্ড প্রবর্তনের বিষয়েও আমরা আন্তরিক ভাবে বিবেচনা করছি। অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো: হারুনর রশীদ খান। তিনি বলেন, সময় পরিবর্তনের সঙ্গে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার সুযোগ ও পরিবেশ অনেক উন্নত হয়েছে। উন্নত বিশ্বে এ ধরনের পুরস্কার গবেষণা ও উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করে, পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক র‌্যাংকিংয়ে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ও সেই পথেই এগিয়ে যাচ্ছে। রিসার্চ এন্ড ইনোভেশন সেন্টারের পরিচালক প্রফেসর ড. কাজী মোহাম্মদ দিদারুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত শিক্ষক ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা অনুভূতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন। অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন খুবি সেন্টারের রিসার্চ অফিসার সাজ্জাদ হোসেন তুহিন। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্কুলের ডিন, ডিসিপ্লিন প্রধান, শিক্ষকবৃন্দ ও অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্ত শিক্ষকদের অভিভাবকবৃন্দ ও পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

Theme Created By ThemesDealer.Com